
আব্বাস উদ্দিন, স্টাফ রিপোর্টার : কুমিল্লায় আদর্শ সদর উপজেলার ঢাকা – চট্রগ্রাম হাইওয়ে মহাসড়কের পাশে গত কয়েক বছর যাবৎ জাগুরঝুলি এলাকায় কুমিল্লা হাইওয়ে রেস্টুরেন্ট এর দোতলায় সাইনবোর্ড বিহীন হোটেল নীল পদ্ম নামের আবাসিক হোটেলটিতে আবাসিক হোটেলের অন্তরালে বছরের পর বছর চালিয়ে যাচ্ছে দেহ ব্যবসা নামে জগর্ন্য কাজ।
জাগুরঝুলি এলাকার স্হানীয় বাসিন্দারা জানায়, গত কয়েক বছর ধরে এই হোটেলটিতে দেহ ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে হোটেল মালিক। এলাকাবাসী দৈনিক শ্রমিককে জানায় এলাকার উঠতি বয়সের যুবকরা হোটেলটির কারনে খারাফ পথে চলে যাচ্ছে এবং এলাকার সামাজিক পরিবেশ নষ্ট হচ্ছে, তারা আরো জানায় হোটেলটিতে দেহ ব্যবসার পাশাপাশি গাজাঁ এবং ইয়াবা সেবনের নিরাপদ আবাস্হল হিসেবে পরিচিত। আরো জানা যায় স্হানীয় লোকদের চাপে এবং মিডিয়া কর্মীদের লেখালেখিতে গত কয়েক বছরে হোটেলটি কুমিল্লার পুলিশ প্রশাসন একাধিক বার বন্ধ করে দিলেও কিছুদিন যেতে না যেতে পুনরায় হোটেলটি চালিয়ে যাচ্ছে হোটেল কর্তৃপক্ষ।
জাগুরঝুলি এলাকাবাসী জানায় হোটেলটি পুলিশ বন্ধ করার সত্বেও কি করে আবার হোটেল মালিক হোটেলে দেহ ব্যবসা চালাতে সাহস পায়,হোটেল মালিকের খুটিঁর জোর কোথায় এই জন্য পুলিশ প্রশাসনের কিছু অসৎ ঘুষখোর পুলিশদের দায়ী করেন, কারন হিসেবে তারা বলেন প্রশাসনের কিছু ঘুষখোর সদস্যদের কারনে হোটেল মালিক জগর্ন্যতম দেহ ব্যবসার চালিয়ে যাচ্ছে এবং তারা জানায় প্রশাসন পারে না এমন কোন কাজ নেই, সামান্য হোটেল পুলিশ বন্ধ করতে পারে না এবং পুলিশ বন্ধ করলেও হোটেল মালিক কি করে হোটেলে দেহ ব্যবসা চালায় এটা বোধগম্য নয় এটা দুঃখজনক, অতিবিলম্বে হোটেলটি অভিযান চালানোর জন্য কুমিল্লার প্রশাসনের সু-দৃষ্টি কামনায় জাগুরঝুলির সচেতন মহল।
হোটেল নীল পদ্ম মতোই একেই মহাসড়কের আলেখারচর বিশ্ব রোড এলাকায় বৈশাখী রেস্তোরার দ্বিতীয় তলায় হোটেল তানিম আবাসিকে গত কয়েকমাস ধরে আবাসিক হোটেলের অন্তরালে দেহ ব্যবসা নামে জগন্য কাজটি করে যাচ্ছে। জানা যায় বর্তমানে কুমিল্লাতে হোটেল নীল পদ্ম এবং হোটেল তানিম এখন দেহ ব্যবসার হোটেল নামে এখন সু-পরিচিত।